আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ও বিচারধারা
The Bollywood film "The Diplomat" features John Abraham as J.P; Sadia Khateeb as Uzma; Kumud Mishra and Sharib Hashmi as important actors in the cast, with Shivam Nair as the director.
The Diplomat showcases a fictional document that revolves around the bilateral relations of two Nations that were actually part of the same civilizational ethos. The only element that sets apart the nonchalant narrative is its layered motif. The initial scenes of juxtaposed artillery training on one hand with that of a tightly secured Embassy office on the other, give us a cliched start to the dual forces in action. The duality of the plot mutates faster than expected when a third force takes precedence. The sudden outburst of the victim along with an instinctively risky co-operation on part of the duty bound officer roll out the humanitarian tracks of the narrative which finds further prominence as the script progresses. The minimalist approach of the mise-en-scene gives it an emotionally restrained appeal, the subtle background scores favour the characters by adding a touch of realism espousing the dangerous monotony of everyday challenges that shadow operators [...]
সময় এসে গিয়েছে। এখন রাজনৈতিক ভারতের উচিত নিজেকে একটি সভ্যতা বলে স্বীকার করে সেটা প্রচার করা। ভারত কেবল একটি দেশ বা জাতি নয়। ভারত একটি সভ্যতা। সভ্যতা দেশের তুলনায় ব্যাপক। সভ্যতা মানুষের বুদ্ধি ও হৃদয়ে গভীরভাবে গেঁথে থাকা একটি ভাব। বহু রাজ্য ও ঐতিহাসিক কালখণ্ডকে পরিবেষ্টন করে থাকে সভ্যতা। সভ্যতা কেবল ভৌগোলিক স্থানবিশেষ বা ইতিহাসের প্রবাহ নয়। জগতের প্রাচীনতম, বিস্তৃততম ও গভীরতম সভ্যতাগুলির মধ্যে ভারত অন্যতম। অগাধ যৌগিক প্রজ্ঞা ও সর্বজনীন ধর্মের জন্য ভারত সমস্ত রাষ্ট্রের গুরুপ্রতিম।
জগতের খুব অল্প কিছু দেশই আছে যাদের সভ্যতা বলে বলা চলে। উদাহরণ স্বরূপ আমরা ইউরোপীয় সভ্যতার কথা ধরতে পারি। কিন্তু ইউরোপীয় সভ্যতা কোন একটি নির্দিষ্ট দেশের সভ্যতা বলে বলা চলে না। সম্ভবতঃ সভ্যতার নিরিখে চীনের সঙ্গে ভারতের তুলনা চলতেপারে। চীন-এশিয়ার অপর একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। তবে চীন যতটা ভারতকে প্রভাবিত করেছে, ভারতের দ্বারা চীন কেশর থেকে অনেক বেশি প্রভাবিত হয়েছে। [...]
বুধবার লোকসভায় পাস হল ভারতীয় ন্যায় (দ্বিতীয়) সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা (দ্বিতীয়) সংহিতা এবং ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম (দ্বিতীয়) বিল। এই তিনটি বিলের লক্ষ্য হলো যথাক্রমে - ১৮৬০ সালে প্রবর্তিত ইন্ডিয়ান পেনাল কোড (IPC), ১৯৭৩ সালে প্রবর্তিত কোড অফ ক্রিমিনাল প্রসিডিওর (CrPC) এবং ১৮৭২ সালে প্রবর্তিত ইন্ডিয়ান এভিডেন্স অ্যাক্ট কে প্রতিস্থাপন করা। ৭৫ বছর আগে ভারত স্বাধীন হলেও এখনো অবধি ভারতীয় দন্ডবিধি গুলো চলে আসছে ব্রিটিশদের নিয়মানুসারেই। তাই বলা চলে যে এই নতুন দন্ডবিধি গুলো কার্যকারী হওয়ার মাধ্যমে 'স্ব' এর পুনঃপ্রতিষ্ঠার দিকে আমরা আরো এক কদম এগিয়ে যাব। স্বামীজীর দৃষ্টিতে, সব দিক থেকে সমৃদ্ধশালী হওয়া সত্ত্বেও ভারতের দীর্ঘদিন পরাধীন থাকার অন্যতম প্রধান কারণ হলো পরানুকরন। ব্রিটিশ প্রবর্তিত দন্ডবিধির পরিবর্তে ভারতের নিজস্ব দন্ডবিধি চালু হলে আমরা এই পরানুকরণের দোষ থেকেও মুক্তি লাভ করব। অর্থাৎ এবার স্বদেশে আমরা দেখতে পাব স্ব-দন্ডবিধি। [...]
I am very honoured to express my views for a deeper understanding of all the great traditions of Bharat. Such a movement is necessary and crucial for India and the world today, in which people have lost their connection with enduring values I've been working in this field of Avurveda medicine and yogic healing for more than thirty years, and wish to examine them in more detail. I have been involved with the starting of schools, the teaching of Ayurveda and yoga and writing textbooks on these subjects. I have been teaching yoga in America, South America, Europe and Russia. I would like to share what I have learned in the process. Let's put this topic into perspective [...]
