লোকপ্রজ্ঞার আমাদের সম্বন্ধেপাতায় আপনাকে স্বাগত
সুপ্রাচীনকালে সমগ্র বিশ্বের কল্যাণ কামনায় পরার্থনিরত ঋষিগণ রাষ্ট্রে সংকল্পনা করেছিলেন। (অথর্ববেদ-১৯/৪১/১) রাষ্ট্র বিশ্বমানবের কল্যাণে নিয়োজিত হবে-এই ছিল বৈদিক জ্ঞানধারার ভাবনা।
কিন্তু, পরবর্তীকালে এই ধারণা থেকে মানুষ এবং রাষ্ট্র বিচ্যুত হয়েছে। ভারতবর্ষে নিজেদের বাণিজ্যকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার জন্য ব্রিটিশ রাজনেতারা ভারতবর্ষের রাষ্ট্রভাবনাকে নষ্ট করার জন্য বিভিন্নভাবে ভারতীয় আর্য সংস্কৃতির উপর আক্রমণ করতে শুরু করেন। টমাস ব্যাবিংটন মেকলের দুর্বুদ্ধিপ্রসূত এবং শরীরের ভারতীয় চিন্তায় ইউরোপীয় তথাকথিত শিক্ষিতদের দ্বারা পরিপুষ্ট বহুবর্ষব্যপী শিক্ষাব্যবস্থার প্রকোপে ভারতবর্ষীয় শিক্ষিত ও বুদ্ধিজীবী মানস ভয়ঙ্কর বৌদ্ধিক দূষণে পীড়িত হয়। ফলতঃ, ভারতবর্ষ ১৯৪৭ খ্রীষ্টাব্দে রাজনৈতিকভাবে ইউরোপীয় রাহুগ্রাস থেকে মুক্ত হলেও অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরাধীনতার থেকে মুক্ত হতে পারেনি। স্বাধীন ভারতবর্ষের নাগরিকদের মধ্যে এখনও পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় সচেতনতা ও রাষ্ট্র সম্বন্ধে মমত্ববোধ তৈরি হয়নি। ভারতবর্ষের সাধারণ মানুষ (বিশেষতঃ শিক্ষিত মানুষ) দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হলেও তাদের মধ্যে দেশ বা রাষ্ট্র সম্বন্ধে কোন স্পষ্ট ধারণা নেই। সেজন্য রাষ্ট্রের একাত্মতা ও অখণ্ডতার পূর্ণ বিরোধিতা করার পরেও একজন জোরের সঙ্গে দাবি করেন যে তিনি রাষ্ট্রভক্ত বা দেশভক্ত। অর্থাৎ, রাষ্ট্রপ্রেমের ধারণাটি তাদের মধ্যে একটি যান্ত্রিক ভাবনার মত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আরও ভয়ঙ্কর হল সময়ে সময়ে গণমাধ্যম বা তথাকথিত কিছু বুদ্ধিজীবীদের মতামত অনুসারে তাদের দেশপ্রেমের ধারণা আবর্তিত ও পরিবর্তিত হতে থাকে।
কিন্তু, আশার কথা, বিগত কয়েক শতাব্দীর এই ভয়ানক বৌদ্ধিক ও বৈচারিক আক্রমণের পরেও ভারতবর্ষ ঋষিদের সেই জ্ঞানধারাকে আজও পুরোপুরি ত্যাগ করেনি। ভারতের সমাজের মধ্যে এখনও পর্যন্ত যত্র বিশ্বং ভবতি একনীড়ং, বসুধৈব কুটুম্বকম্-এর বিশ্বকল্যাণের ভাবনা অন্তঃসলিলা ফল্গুধারার মত বহমান। বিশ্বায়ন নামক গালভরা শব্দের প্রবক্তারা যেখানে মানুষকে উপভোক্তা বা অর্থনৈতিক একক ছাড়া কিছু ভাবতে পারে না সেখানে আজও ভারতবর্ষের সাধারণ মানুষ নির্লিপ্ত চিত্তে অজ্ঞাত, অশ্রুতপূর্ব ব্যক্তিকে দাদা, দিদি, কাকা, মাসী প্রভৃতি আত্মীয় সম্পর্কে বেঁধে নিতে দ্বিধা বোধ করেন না। এখনও পর্যন্ত ভারতবর্ষের গ্রামে গ্রামে প্রথম খাওয়ার গ্রাস গোমাতার জন্য এবং শেষ গ্রাসটি কুকর, বিড়ালের জন্য সংরক্ষিত থাকে। এই সনাতন একাত্ম চেতনাই মানবজাতিকে সমস্ত সংকট থেকে মুক্ত করতে পারবে-এ নিয়ে সন্দেহের কোন অবকাশ থাকতে পারে না।
বাস্তব সমস্যা হল এই যে, ভারতবর্ষের এই সনাতন সংস্কৃতির পরম্পরাকে রক্ষা করার চেষ্টা ভারতবর্ষের শিক্ষিত বুদ্ধিজীবী শ্রেণীর মধ্যে বিশেষভাবে পরিলক্ষিত হয় না। উল্টে, জ্ঞাতে বা অজ্ঞাতে এই সনাতন কল্যাণচিন্তার ধারাকে অনর্থক কলুষিত করার জন্যই একদল তথাকথিত বুদ্ধিজীবী কটিবদ্ধ।
কিন্তু, যে সমস্ত ভারতপ্রেমী বুদ্ধিজীবী ভারতবর্ষের এই প্রাচীন জ্ঞানধারাকে রক্ষার চেষ্টা করছেন তারা সেভাবে সংগঠিত নন বলে তাদের আওয়াজ অনেক সময় এই সমস্ত ভারতবিরোধী বুদ্ধিজীবীদের সংগঠিত কোলাহলের তলায় চাপা পড়ে যায়। সাধারণ মানুষ পর্যন্ত তাদের এই চিন্তা ও ধ্যানধারণা সেভাবে পৌঁছুতে পারে না। সনাতন ভারতীয় ভাবনায় উদ্বুদ্ধ এই সমস্ত বুদ্ধিজীবীদের ভাবনাকে সংগঠিত রূপ দিতেই প্রজ্ঞা প্রবাহ নামক মঞ্চটির উদ্ভাবন।
প্রজ্ঞা প্রবাহ একটি মঞ্চ। এর কেন্দ্রীয় সদস্য গোষ্ঠী (টোলি) আছে। পঞ্জীকৃত সমিতি, সংবিধান নেই। প্রজ্ঞা প্রবাহ সংশ্লিষ্ট দক্ষিণবঙ্গ সংস্থার নাম লোকপ্রজ্ঞা।
লোকপ্রজ্ঞা/প্রজ্ঞা প্রবাহের উদ্দেশ্য
বর্তমান বিশ্বে একটি বৈচারিক সংঘর্ষের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। প্রজ্ঞা প্রবাহ বৌদ্ধিক যোদ্ধা গোষ্ঠী। বৈচারিক সংঘর্ষে পরাক্রমী সৈন্যদল তৈরি করা প্রজ্ঞা প্রবাহের মূল কাজ।
গণমাধ্যম, অসচেতন সদৃত্তিসম্পন্ন বুদ্ধিজীবী ও সাধারণ মানুষের সামনে ভারতবর্ষের আর্য সংস্কৃতির বাস্তবিক রূপটি তুলে ধরা।
ভারতীয় হিন্দু সংস্কৃতিকে কলুষিত করে এমন যে কোন ধরণের বৌদ্ধিক আক্রমণের শীঘ্রাতিশীঘ্র জবাব দেওয়া।
আর্য সংস্কৃতির সুপ্রাচীন ধারার চর্চার মাধ্যমে তার ফল্গুধারাকে সুপ্রকট পতিতপাবনী গঙ্গাধারায় রূপান্তরিত করা।
কর্মধারা
বিভিন্ন এলাকায় ছোট ছোট ৫/৬ জনের টোলি তৈরি করে প্রতি সপ্তাহে/পক্ষে মিলিত হওয়া।
বছরে ১/২টি বড় কার্যক্রম করা।
নিজে অধ্যয়ন করা এবং লেখার অভ্যাস করা।
এই পবিত্র জ্ঞানযজ্ঞে নিজেকে যুক্ত করার জন্য সমস্ত শুভবুদ্ধিসম্পন্ন বিশ্বকল্যাণকামী মানুষকে আহ্বান জানাই।
আমাদের উদ্দেশ্য
ভারতের পুনরুত্থান
-পণ্ডিত বামদেব শাস্ত্রী (ড. ডেভিড ফ্রলে)
সময় এসে গিয়েছে। এখন রাজনৈতিক ভারতের উচিত নিজেকে একটি সভ্যতা বলে স্বীকার করে সেটা প্রচার করা। ভারত কেবল একটি দেশ বা জাতি নয়। ভারত একটি সভ্যতা। সভ্যতা দেশের তুলনায় ব্যাপক। সভ্যতা মানুষের বুদ্ধি ও হৃদয়ে গভীরভাবে গেঁথে থাকা একটি ভাব। বহু রাজ্য ও ঐতিহাসিক কালখণ্ডকে পরিবেষ্টন করে থাকে সভ্যতা। সভ্যতা কেবল ভৌগোলিক স্থানবিশেষ বা ইতিহাসের প্রবাহ নয়। জগতের প্রাচীনতম, বিস্তৃততম ও গভীরতম সভ্যতাগুলির মধ্যে ভারত অন্যতম। অগাধ যৌগিক প্রজ্ঞা ও সর্বজনীন ধর্মের জন্য ভারত সমস্ত রাষ্ট্রের গুরুপ্রতিম।
জগতের খুব অল্প কিছু দেশই আছে যাদের সভ্যতা বলে বলা চলে। উদাহরণ স্বরূপ আমরা ইউরোপীয় সভ্যতার কথা ধরতে পারি। কিন্তু ইউরোপীয় সভ্যতা কোন একটি নির্দিষ্ট দেশের সভ্যতা বলে বলা চলে না। সম্ভবতঃ সভ্যতার নিরিখে চীনের সঙ্গে ভারতের তুলনা চলতেপারে। চীন-এশিয়ার অপর একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। তবে চীন যতটা ভারতকে প্রভাবিত করেছে, ভারতের দ্বারা চীন কেশর থেকে অনেক বেশি প্রভাবিত হয়েছে।
ভারতীয় সংস্কৃতি রাজনৈতিক রাষ্ট্রের তুলনায় অনেক ব্যাপক
প্রাথমিকভাবে ভারত একটি সভ্যতা এবং তাকে একটি রাজনৈতিক সীমার মধ্যে আবদ্ধ করা চলে না। সভ্যতা রূপে ভারত সেই সময়েও টিকে থেকেছে এবং সমৃদ্ধিলাভ করেছে যখন ভারতের রাজনৈতিক একতা ছিল না অথবা ভারত বৈদেশিক শাসনের অধীন ছিল। ভারত অনুপম সভ্যতার শক্তিতে নিরবচ্ছিন্ন ভাবে শক্তিশালী চিন্তক, যোগী, দার্শনিক এবং শিল্পীদের জন্ম দিয়েছে। সেই শক্তি যে কোন রাজনৈতিক বা সামরিক শক্তির তুলনায় শ্রেষ্ঠ। আজও পর্যন্ত কোন সামরিক বাহিনী এই শক্তিকে নষ্ট করতে পারেনি।
১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতাকে রাজনৈতিক স্বাধীনতা হিসেবেই দেখা হয়। কিন্তু বাস্তবে এটার গভীরতা অনেক বেশি। ১৯৪৭-এ ভারতের সামনে তার সনাতন সভ্যতার নবজাগৃতি ও পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে ১৯৪৭-এর পরে যারা ভারতের শাসনব্যবস্থা গ্রহণ করেছে তারা সকলেই ভারতের প্রাচীন সভ্যতার ঐতিহ্যকে অবহেলা করেছে। বামপন্থীদের মতে ১৯৪৭-এর আগে ভারত বলে কিছু ছিলই না। যেহেতু সেই সময় নিজেকে ভারত বলে পরিচয় দেয় এমন কোন জাতিরাষ্ট্রই ছিল না।
ভারত মানবের প্রাচীন আধ্যাত্মিক ঐহিত্যকে ধারণ করে আছে
বামপন্থীরা ভারতের বর্ণময় উৎসব ও শিল্পময় সৌধ সমূহের মধ্যে থাকা সত্ত্বেও এবং ভারতীয় সভ্যতার অঙ্গ হওয়া সত্ত্বেও ভারতীয় সভ্যতার গরিমাকে অনুধাবন করতে পারেনি। ভারতীয় যোগী ও ঋষিগণ যাঁরা সমগ্র সৃষ্টির মধ্যে চৈতন্যের উপলব্ধি করেছেন তাদের থেকে ইউরোপীয় মার্ক্সবাদ ও ফ্রয়েডীয় তত্ত্বকে বামপন্থীরা নিজেদের নিকটতর বলে মনে করেছে।
১৯৪৭-এর আগে ভারত একটি হিংস্রতার আবহে পালিত সংস্কৃতির রাজনৈতিক শাসনে ছিল যে সংস্কৃতি কোনদিন ভারতের ধর্মীয় সভ্যতাকে বোঝেনি এবং সেই সভ্যতাকে নিপীড়িত করেছে। অনেক সময়ই সেই নিপীড়ন হিংস্র হয়ে উঠেছে।
মুসলিম আক্রমণকারীরা ভারতকে ইসলামিক সভ্যতার রঙে রাঙাতে চেয়েছে এবং ব্রিটিশরা ইউরোপীয় বা ব্রিটিশ সভ্যতার রঙে রাঙানোর চেষ্টা করেছে। দুই দলই ভারতের প্রাচীন সভ্যতাকে সম্মান জানাতে অনিচ্ছুক ছিল। নিজেদের মানদণ্ডের ভিত্তিতে ভারতীয় সভ্যতাকে বিচার করে তারা ভারতীয় সভ্যতাকে স্ববিরোধী এবং অসংগঠিত বলে মনে করেছে। স্বাধীনতার পরেও নেহেরুবাদী সমাজবাদী ও মার্ক্সবাদীদের মিলিত গোষ্ঠী ভারতের সাংস্কৃতিক মূল্যবোধগুলিকে পাশ্চাত্যের রঙে রাঙানোর কাজ চালিয়ে গিয়েছে। কারণ, তারা সর্বদা ভারতের প্রাচীন সাংস্কৃতিক পরম্পরাকে নিজেদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ রূপে দেখেছে।
ভারতের সাংস্কৃতিক স্বাধীনতার উদ্দঘোষ
একটি দেশ হিসেবে ভারতের এবং জগতের এখন যেটা করা দরকার তা হল-স্বাধীনতা, প্রগতি এবং প্রাচীন ভারতীয় সভ্যতার বিশ্বব্যাপী প্রসার। রাজনৈতিক রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের স্বাধীনতার উৎসব পালন করার সময় সুপ্রতিষ্ঠিত সভ্যতা হিসেবে ভারতের গুরুত্বের কথা অনুধাবন করা প্রয়োজন। যে সভ্যতার প্রভাব বিশ্বব্যাপী এবং যার আধ্যাত্মিক প্রভাব সমস্ত মানবীয় সীমার ঊর্ধ্বে।
সময় এসে গিয়েছে। এখন রাজনৈতিক ভারতের উচিত নিজেকে একটি সভ্যতা বলে স্বীকার করে সেটা প্রচার করা, সময় এসে গিয়েছে শাশ্বত ভারতের জেগে ওঠার। সৌভাগ্যের বিষয় যে, ভারতে এখন এমন একটি সরকার আছে যে সরকার এই উপক্রম শুরু করেছে। যাদের সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ মৌলিকভাবে বৈদেশিক সংস্কৃতির দ্বারা প্রভাবিত এমন ব্যক্তিবর্গের দ্বারা পরিচালিত দীর্ঘ শাসনকালের পরে এই সময় উপস্থিত হয়েছে।
বিশ্বব্যাপী যোগের প্রভাব ভারতের সাংস্কৃতিক পুনর্জাগরণ ও বৈশ্বিক স্বীকৃতির চিহ্ন। ভারত মানবের প্রাচীন আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যকে ধারণ করে আছে। ভারত প্রজ্ঞাবান ঋষি ও যোগীদের দর্শনকে ধারণ করে আছে-যে দর্শন আজও আমাদের দেশ, কাল এবং মানুষের মতভেদ ও বিশ্বাসের বৈচিত্র্যের সীমানা পার করে এগিয়ে যাওয়ার পথে মার্গদর্শন করতে সক্ষম।
(পণ্ডিত বামদেব শাস্ত্রীকে (ডেভিড ফ্রলে) সংস্কৃত ভাষা, বেদ, ভারতীয় দর্শন এবং হিন্দু পরম্পরা ও ঐতিহ্যের বিষয়ে চলমান বিশ্বকোষ বললে অত্যুক্তি হয় না। তাঁর লিখিত এই লঘু নিবন্ধটি প্রজ্ঞা প্রবাহ ও মধ্যপ্রদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিভাগের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত লোকমন্থন কার্যক্রম উপলক্ষে প্রকাশিত প্রজ্ঞা নামক স্মরণিকাতে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে। অনুবাদক: ড. রাকেশ দাস।)
তিনটি মন্ত্র নিয়ে মোদের জীবন
যে মন্ত্র বুকে করে স্বাধীনতা সংগ্রামীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন ভারতের পূর্ণ স্বরাজের লক্ষ্যে |
স্বামীজীর হৃদয়স্পর্শী গগনভেদী বজ্রদীপ্ত স্বদেশ মন্ত্র - "হে গৌরীনাথ, হে জগদম্বে, আমায় মনুষ্যত্ব দাও..."
জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে আমাদের জাতীয় সঙ্গীত| "জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা"
সম্মিলিত বুদ্ধিতে কাজ করলে অভীষ্ট লাভ হয়
ॐ सर्वे भवन्तु सुखिनःसर्वे सन्तु निरामयाः । सर्वे भद्राणि पश्यन्तु मा कश्चिद्दुःखभाग्भवेत् ।
गुरुर ब्रह्मा गुरुर विष्णुर गुरुर देवो महेश्वर: गुरु: साक्षात परम ब्रह्म तस्मै श्री गुरवे नम:
सं ग॑च्छध्वं॒ सं व॑दध्वं॒ सं वो॒ मनां॑सि जानताम् । दे॒वा भा॒गं यथा॒ पूर्वे॑ संजाना॒ना उ॒पास॑ते ॥
सं गच्छध्वं संवदध्वं सं वो मनांसि जानताम् । देवा भागं यथा पूर्वे संजानाना उपासते ॥
আমাদের পরিবারের অংশ হতে